Tuesday, 11 August 2020

Action Research & Project

1.গবেষণা (Research) বলতে কী বোঝায়?

উঃ Research কথাটিকে বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় দুটি শব্দ  "Re" অর্থাৎ "পুনরায়" এবং "Search" অর্থাৎ "খোঁজা বা অনুসন্ধান করা" সমগ্র অর্থে 'পুনরায় খোঁজা বা পূর্বে ঘটে যাওয়া কোন বিষয় কে পুনরায় বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে অনুসন্ধান করা' । অন্যদিকে কোনো  নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কোন  সমস্যার সমাধান খুঁজে  বের করা বা কোন  অজানা  বিষয়কে বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে  জানার চেষ্টা করা বা  উন্নত কোনো  কিছু আবিষ্কার করা কে গবেষণা (Research) বলা হয়।

Carolyn Feher Waltz এবং R. Barker Bausell (1981) Research এর সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেন "Research is a systematic, formal, rigorous and precise process employed to gain solutions to problems or to discover and interpret new facts and relationships."


C.R Kothari তার "Research Methodology: Methods & Techniques" গ্রন্থে উল্লেখ করেন "Research is a pursuit of trust with the help of study, observation, comparison and experiment, the search for knowledge through objective and systematic method of finding solutions to a problem."


2.গবেষণা কে কতভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী?

উঃ গবেষণা  মূলত ছয়ভাগে বিভক্ত, যথাঃ i) মৌলিক গবেষণা (Fundamental Research), ii) প্রয়োগমূলক গবেষণা (Applied Research), iii) মূল্যায়ন   গবেষণা (Evaluative Rresarch ), iv) পরীক্ষামূলক গবেষণা (Experimental  Research),    v)  সমীক্ষামূলক গবেষণা (Survey Research) এবং    vi) সক্রিয় গবেষণা (Action Research)


3. মৌলিক গবেষণা (Fundamental Research) বলতে কী বোঝায়  ?

উঃ মৌলিক গবেষণা  বলতে মূল বা আদি গবেষণাকে বোঝায়, একে বিশুদ্ধ  গবেষণা ও বলা হয় । মৌলিক  গবেষণার দ্বারা কোন  নতুন তত্ত্বের আবিষ্কার ও বিদ্যমান তত্বের উন্নয়ন করা হয়ে থাকে । 


4. প্রয়োগমূলক গবেষণা (Applied Research) বলতে কী বোঝায়?

উঃ প্রয়োগমূলক গবেষণা (Applied Research) দ্বারা  কোন  সমস্যার কারন নির্ণয়  বা সূত্র  আবিষ্কার করা হয়ে থাকে । শিক্ষাবিদ Baily এর মতে ,"Applied  Research  is Research  with finding that can be aplied *to solve social problema of immediate  concern ." এই ফলিত গবেষণা কে ফিল্ড গবেষণা ও বলা হয় ।



5. মূল্যায়ন   গবেষণা  (Evaluative Rresarch ) বলতে কী বোঝায়?

উঃ কোন প্রকল্প কে হাতে নেওয়ার পর তাকে পরিকল্পনা মাফিক বাস্তবায়িত করার জন্য কিছু  কৌশল  এর ব্যবহার করা হয় এরপর ফলাফল পর্যালোচোনা করে  পুনরায় গবেষণার প্রয়োজন কী না তার নির্ধারন করা হয় যে গবেষণার মাধ্যমে তা হল মূল্যায়ন   গবেষণা  (Evaluative Rresarch )।


6. পরীক্ষামূলক গবেষণা (Experimental  Research) বলতে কী বোঝায়?

উঃ কোনো প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে  বিভিন্ন  ধরনের পদ্ধতি  ও দৃষ্টিভঙ্গির  প্রভাবকে পরীক্ষার মাধ্যমে পর্যালোচনা করা হয় যে গবেষণায় তা হল পরীক্ষামূলক গবেষণা (Experimental  Research) । সাধারণত মনোবিজ্ঞানে , প্রশিক্ষণও তথ্যের যোগাযোগ ক্ষেত্রে এই গবেষণার মাধ্যমে  পরিচালনা  করা হয় থাকে ।


7. সমীক্ষামূলক গবেষণা (Survey Research) বলতে কী বোঝায়? 

উঃ যে গবেষণার দ্বারা সরাসরি বিভিন্ন Tools & Techniques ব্যবহার করে কোন  বিষয়ের তথ্য  সংগ্রহ করা হয় তাকে সমীক্ষামূলক গবেষণা (Survey Research) বলে ।


8. সক্রিয় গবেষণা (Action Research) বলতে কী বোঝায়?

উঃ যে প্রক্রিয়ার দ্বারা পেশাজীবী গন তাঁদের কাজ এবং  সিদ্ধান্ত সমুহ বিজ্ঞান সম্মত ভাবে অধ্যায়ণ করেন এবং  মূল্যায়ন  করেন তাকে সক্রিয় গবেষণা  বলা হয়। আমেরিকান শিক্ষাবিদ Sarah Ellen Blackwell এর মতে,"Research Concern  school problem  carried out by school personal to improve school 's practice is Action Research."

পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়ন

1. মূল্যায়ন (Evaluation) বলতে কি বোঝায় ? 

উঃ আভিধানিক অর্থে "মূল্যায়ন" বলতে বোঝায় "মূল্য আরোপের প্রক্রিয়া"। কোন ব্যক্তি, বস্তু বা বিষয়ের পরিমাণগত ও গুণগত মূল্য নির্ধারণের প্রক্রিয়াকে মূল্যায়ন বলা হয় । Targesson TT and Adoms এর মতে - To evaluate is to ascertain the values of some process or thing. Thus Educational evaluation is the passing of judgement on the degree of worth whitener of some teaching process or learning experience.” 

মূল্যায়ন সম্পর্কে Kothari Commission এর অভিমতটি হলঃ "Evaluation is a continuous process, forms an integral part of total system of education and is intimately related to educational objectives. It exercises a great influence on the pupil’s study habits and teacher’s methods of instructions and thus helps not only to measure educational achievement but also to improve it.” 


2. পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়নের লক্ষ্য কি ? 

উঃ অন্যান্য বিষয়ের মতো পরিবেশবিদ্যা বিষয়েও শিক্ষার্থীর অগ্রগতি এবং পাঠপ্রক্রিয়ার যথার্থতা নির্ণয়ের জন্য মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা হয় । পরিবেশবিদ্যা বিষয়ে শিক্ষার্থীদের লব্ধ জ্ঞান, তার মধ্যে গড়ে ওঠা পরিবেশ কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি, পরিবেশের ঘটনাবলী উপলব্ধি করা, দৈনন্দিন জীবনের বাস্তবতার সঙ্গে অর্জিত জ্ঞানের সম্পর্ক স্থাপন ও সমস্যা সমাধানের চেষ্টা, সর্বোপরি মানুষ ও পরিবেশের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ণয়ের প্রচেষ্টা প্রভৃতি গুণাবলীর বিকাশ, প্রাত্যহিক এবং বাৎসরিক মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে পরিমাপ করা হয় । 


3. পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়নের বৈশিষ্ট্যগুলি কিকি ? 

উঃ পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়নের বৈশিষ্ট্যগুলি হলঃ i) মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পরিবেশবিদ্যা শিখনের কাম্য সামর্থ্য ও পারদর্শিতা বিচার করা সম্ভব হয় । ii) পরিবেশবিদ্যা শিখনে ত্রুটি-বিচ্যুতি ও দুর্বলতা নির্ণয়ে মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার সাহায্য নেওয়া হয় । iii) পরিবেশবিদ্যার একেকটি পাঠ এককের শিক্ষণ প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর এক একটি এককের উপর মূল্যায়ন করা হয় । iv) পরিবেশবিদ্যা শিখনের মূল্যায়ন সর্বদা পরিবেশবিদ্যা শিখনের লক্ষ্য এবং শিক্ষার্থীর শিখনলব্ধ অভিজ্ঞতার সাথে সুসম্পর্ক রেখে অগ্রসর হয় । v) পরিবেশবিদ্যা শিখনের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করে পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণের মূল্যায়ন । 


4. পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণের মূল্যায়ন ক্ষেত্রগুলি কিকি ? 

উঃ পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণের মূল্যায়ন ক্ষেত্রগুলি হলঃ i) পরিবেশবিদ্যা শিখনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিচার করা । ii) পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণ-শিখনে ব্যবহৃত শিক্ষণ কৌশল, শিক্ষণ পদ্ধতি, শিক্ষণ উপকরণ ইত্যাদির যথার্থতা নির্ধারণ । iii) পরিবেশবিদ্যা পাঠক্রমের উপযুক্ততা, প্রয়োজনীয় পুনর্বিন্যাস, পরিকল্পনা গ্রহণ ইত্যাদি নির্দিষ্টকরণ । iv) পরিবেশবিদ্যা কক্ষের আদর্শ শিক্ষণ পরিবেশ তৈরির উপাদান চিহ্নিতকরণ ও প্রচলিত পরিবেশের ত্রুটি নির্ণয় ক্ষেত্রে । v) পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়ার অগ্রগতির হার নির্ণয় ইত্যাদি । 


5. উন্নত মূল্যায়ন পদ্ধতির প্রধান কয়টি ধর্ম রয়েছে ? 

উঃ উন্নত মূল্যায়ন পদ্ধতির প্রধান চারটি ধর্ম রয়েছে, যথাঃ i) মূল্যায়ন হবে যথার্থ, ii) মূল্যায়ন হবে নির্ভরযোগ্য, iii) মূল্যায়ন হবে ন্যায্য এবং iv) মূল্যায়ন হবে নমনীয় । 


6. পরিবেশবিদ্যায় যথার্থ মূল্যায়ন বলতে কী বোঝায় ? 

উঃ পরিবেশবিদ্যা মূল্যায়ন কালে মূল্যায়নের যে গুণের বা ধর্মের দ্বারা পরিবেশবিদ্যা শিখনের উদ্দেশ্য এবং শিখন অভিজ্ঞতার প্রাসঙ্গিকতা বজায় থাকে তাকে যথার্থ মূল্যায়ন বলা হয় । এরুপ মূল্যায়ন অপরিহার্য শিখন দক্ষতা, জ্ঞান এবং পারদর্শিতার মাত্রা ও মূল্যবোধ কেন্দ্রিক হয়ে থাকে । 

7. পরিবেশবিদ্যায় নির্ভরযোগ্য মূল্যায়ন বলতে কী বোঝায় ?

উঃ মূল্যায়নকালে শিক্ষক/শিক্ষিকা বিভিন্ন ধরনের অভীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন করলেও যে সমস্ত মূল্যায়ন কৌশল বাস্তবসম্মত সুসংহত ফলাফল উপস্থাপনে সক্ষম হয় তাকে পরিবেশবিদ্যায় নির্ভরযোগ্য মূল্যায়ন বলা যায় । যেমনঃ নৈর্ব্যক্তিক মূল্যায়ন রচনাধর্মী মূল্যায়ন থেকে অধিক নির্ভরযোগ্য । 


8. পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়ন ন্যায্যতা বলতে কী বোঝায় ?

উঃ মূল্যায়নকালে শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনরূপ পক্ষপাতিত্ব না করে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিত্ব ও ব্যক্তিগত অভিরুচি বিষয়টির প্রতি আলোকপাত করে যখন কার্যাবলীর মূল্যায়ন করা হলে তাকেই পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়ন ন্যায্যতা হিসাবে ধরা হয় । 


9. পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়ন নমনীয়তা বলতে কী বোঝায় ?

উঃ নমনীয় মূল্যায়ন-উপকরণ ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বোধগম্যতার স্তর যাচাই এর মূল্যায়ন প্রক্রিয়াই হল পরিবেশবিদ্যায় মূল্যায়ন নমনীয়তা । এই নমনীয়তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দুর্বল দিকের অনুসন্ধান করা হয় । 


10. পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণ-শিখন মূল্যায়নের কৌশলগুলি কিকি ? 

উঃ পরিবেশবিদ্যা শিক্ষণের পূর্বে, পরিকল্পনাকালীন স্তরে, পাঠদান প্রক্রিয়াকালে এবং শিক্ষণ সমাপ্তির পর শিক্ষার্থীর আচরণ পরিবর্তনের পরিমাপ করতে মূলত তিন ধরনের মূল্যায়ন কৌশল অবলম্বন করা হয়, যথাঃ i) বিষয়মূখী কৌশল (Subjective Techniques), ii) উদ্দেশ্যমূখী কৌশল (Objective Techniques) এবং iii) প্রতিফলন কৌশল (Projective Techniques) ।

শিশু মনস্তাত্ত্বিক কিছু গ্রন্থ part - 5

63. "Teaching sociul studies successfully" লেখকঃ Marlow Ediger ও Digumarti Bhaskara Rao, প্রথম প্রকাশিত হয় 2003 সালে ।


64. Towards effective instruction in secondary social studies" লেখকঃ Lee Ehman ও John Patrick, প্রথম প্রকাশিত হয় 1974সালে ।


65. "Disciplined inquiry - understanding and doing educational research" লেখকঃ R. Tony Eichelberger, প্রথম প্রকাশিত হয় 1989 সালে । 


66. "Teaching the New Social Studies in Secondary Schools: An Inductive Approach" লেখকঃ Edwin Fenton, প্রথম প্রকাশিত হয় 1966 সালে ।


67. "Teaching Social Studies in India" লেখকঃ K.S. Yajnik, প্রথম প্রকাশিত হয় 1966 সালে ।


68. "The Refltlctive educator's guide to classroom research" লেখকঃ Nancy Dana Fichtman ও Diane Yendol-Silva, প্রথম প্রকাশিত হয় 2003 সালে । 


69. "UNESCO Handbook for the Teaching of Social Studies" লেখকঃ Howard D Mehlinger, প্রথম প্রকাশিত হয় 1981 সালে ।


70. "Value education: a new dimension of open unhrersity" লেখকঃ S.K. Gandhe, প্রথম প্রকাশিত হয় 2000 সালে ।


1. "Teaching of Social Studies in Indian Schools" লেখকঃ S. Bhahacharya ও D.R. Darji, প্রথম প্রকাশিত হয় 1966 সালে ।  


72. "Teaching and Learning Elementary Social Studies" লেখকঃ Arthur K. Ellis, প্রথম প্রকাশিত হয় (1977 সালে । 


73. "Readings for Social Studies in Elementary Education" লেখকঃ John Jarolimek ও Huber M. Walsh, প্রথম প্রকাশিত হয় 1969 সালে । 


74. Social Studies for Children in a Democracy" লেখকঃ John U. Michaelis, প্রথম প্রকাশিত হয় 1963 সালে ।


75. "Elementary Social Studies : Skill Emphasis" লেখকঃ Richard E. Servey, প্রথম প্রকাশিত হয় 1981 সালে ।

Tuesday, 4 August 2020

বাংলা ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়

১| ধ্বনিতত্ত্ব : সন্ধি, ণ-তত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, ধ্বনির উচ্চারণ স্থান ও উচ্চারণ প্রণালি, ধ্বনির পরিবর্তন, বর্ণ প্রকরণ, বর্ণ বিন্যাস, অক্ষর ইত্যাদি।

২| শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব : শব্দ, প্রত্যয়, পুরুষ, উপসর্গ, অনুসর্গ, কারক, বিভক্তি, বচন, সমাস, লিঙ্গ, ধাতু, ক্রিয়ার কাল ইত্যাদি।

৩| বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম : পদবিন্যাস, বাক্যরীতি, বাক্য বিন্যাস, বাচ্য, বাচ্য পরিবর্তন, বাগধারা, বাক্য সংকোচন, এক কথায় প্রকাশ, বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্ন ইত্যাদি।

৪| অর্থতত্ত্ব : মুখ্যার্থ, গৌনার্থ, বিপরীতার্থ ইত্যাদি।

 *গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর (বাংলা ব্যাকরণ) :-* 
১) ব্যাকরণের উচ্চতর পর্যায়ে আলোচিত হয় কোনটি? = অর্থ তত্ত্ব
২) নিচের কোনটি বাংলা ব্যাকরণের শাখা নয়? = ভূতত্ত্ব
৩) ব্যাকরণ" কোন ভাষার শব্দ? = সংস্কৃত
৪) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ
৫) সন্ধি, ব্যাকরণের কোন অংশের অালোচ্য বিষয়? = ধ্বনিত্ব
৬) ক্রিয়ামূল, ক্রিয়ারকাল ও পুরুষ ইত্যাদি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্ব
৭) ব্যাকরণের কোন অংশে "কারক" সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়? = রূপতত্ত্বে
৮) বচন" ব্যাকরণের কোন অংশের অালোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্বে
৯) গৌড়ীয় বাংলা ব্যাকরণ " রচনা করেছেন? = রাজা রামমোহন রায়,
১০) রাজা রামমোহন রায়, রচিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থটির নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
১১) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন? = ম্যানুয়েল দ্য আসসুম্পসাও
১২) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন? = এন বি হ্যালহেড
১৩) কে সর্বপ্রথম বাংলা টাইপ সহযোগে বাংলা ব্যাকরণ মুদ্রণ করেন?= বঅসি হ্যালহেড
১৩) বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা? = রামমোহন রায় 
১৪) রাজা রামমোহন রচিত বাংলা ব্যাকরণ নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
১৫) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কে লিখেন? = ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১৬) "ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ" কে রচনা করেন? = সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
১৭) পাণিনি কে ছিলেন? = বৈয়াকরণিক
১৮) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন কে?= রাজা রামমোহন
১৯) কোনটি ঠিক? = ব্যাকরণ ভাষার অনুগামী 
২০) ব্যাকরণ মঞ্জরী কার লেখা? = ড.মুহম্মদনএনামুল হক
২১) ব্যাকরণ শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষ ভাবে বিশ্লেষণ
২২) ব্যাকরণগত দিক থেকে কোন শব্তটা সঠিক? = সঞ্চিতা, সঞ্চয়িতা
২৩) ভাষা প্রকাশ বাংলা ব্যাকরণ " কে রচনা করেন?= সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
২৪) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন? = পর্তুগিজ ভাষায় প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন "ম্যানুয়েল দ্য আসসুম্পসাঁও (১৭৪৩সালে)। বাংলা ব্যাকরণ দ্বিতীয় গ্রন্থ রচনা করেন ১৭৭৮ সালে এন বি হ্যালহেড (ইংরেজি ও বাংলা ভাষায়)  
২৫) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ।
২৬) যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন তিনি হলেন? = বৈয়াকরণ
২৭) ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব
২৮) ক্রিয়ামূল,  ক্রিয়ার কাল,  ও পুরুষ ইত্যাদি ব্যাকরণের কোন অংশের বিষয়? = রূপতত্ত্ব
২৯) গৌড়ীয় বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেছেন? = রামনারায়ণ তর্করত্ম
৩০) বাংলা ব্যাকরণের নিয়ম অনুসারে কোন পদ ছাড়া বাক্য গঠন করা যায় না? = ক্রিয়া পদ
৩১) ইংরেজি ব্যাকরণের  Adverb কে বাংলা ব্যাকরণে বলে? = ভাববিশেষণ 
৩২)পাণিনি কে ছিলেন? = বৈয়াকরণিক 
৩৩)ব্যাকরণ ভাষাকে নির্দেশ করে? = ব্যাকরণ ভাষাকে বর্ণনা করে
৩৪) ভাষার অভ্যন্তরীণ নিয়ম শৃঙ্খলার আবিষ্কারের নামই? = ব্যাকরণ
৩৫)ব্যাকরণ শব্দের ব্যুৎপত্তি কোনটি?= বি+আ+/কৃ+অন 
৩৬) বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণবিদ কে ছিলেন? = মনোএর ডি আস্সুম্পাসাঁও 
৩৭)ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ কে রচনা করেন? = সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় 
৩৮)মুগ্ধবোধং ব্যাকরণম্" গ্রন্থটির রচয়িতা কে?= বোপদেব গোস্বামী 
৩৯)ব্যাকরণের কোন অংশে বর্ণমালার বিষয় আলোচিত হয়? = ধ্বনিতত্ত্বে
৪০) ব্যাকরণ শব্দটি হলো? = তৎসম 
৪১) ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর প্রণীত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম কি? = ব্যাকরণ কৌমুদী
৪২) অলি-গলি " শব্দটিকে ব্যাকরণের সংজ্ঞায় বলে হয়? = দ্বিরুক্ত অনুচর শব্দ
৪৩)ব্যাকরণ" শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৪৪) বাগধারা ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়? = বাক্যতত্ত্ব
৪৫) ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলে? = ফলা
৪৬) -কার' কিসের চিহ্ন? = স্বরধ্বনির সংক্ষিপ্ত
৪৭) শব্দ,  শব্দের গঠন, বচন, লিঙ্গ, কারক ইত্যাদি কোন তত্ত্বের আলোচ্য বিষয়? = রূপ তত্ত্ব
৪৮) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব 
৪৯) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম যে ভাষায় লেখা হয়?= পুর্তুগিজ 
৫০) নিচের কোনটি সাধুরীতির উদাহরণ? = তুলা, বন্য
৫১) ভাষার প্রধান উপাদন? = শব্দ
৫২) ভাষার মৌলিক উপাদান কোনটি? = ধ্বনি
৫৩) বর্ণ হল? = ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক
৫৪) শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে বলা হয়? = বর্ণ
৫৫) ভাষার মূল উপাদান হ'ল? = ধ্বনি, শব্দ বাক্য 
৫৬) রাজ রামমোহন রায় প্রাণীত ব্যাকরণের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৫৭) বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি? = শব্দ
৫৮) কে দার্শনিক - বিচারমূলক ব্যাকরণকে ব্যাকরণের একটি শ্রেণি বলে মনে করেন? = ড.মুহম্মদ এনামুল হক,  
৫৯) শব্দের অর্থযুক্ত ক্ষুদ্রাংশকে কী বলা হয়? = বর্ণ।
৬০) কোন শব্দটি ব্যাকরণের আলোচ্যসূচিতে পড়ে না?= মনস্তত্ত্ব
৬১) গুরুচণ্ডলী দোষদুষ্ট শব্দ কোনটি? = শবপোড়া
৬২) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব 
৬৩) গৌড়ীয় ব্যাকরণ -কার লেখা? = রামমোহন রায়
৬৪) ভাষার মূল উপাদান কোনটি? = ধ্বনি
৬৫) ক্রিয়ার কাল,  ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্ব
৬৬) ব্যাকরণ শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৬৭) ব্যাকরণের কোন অংশে কারক ও সমাস আলোচিত হয়? = শব্দ তত্ত্বে
৬৮) অক্ষয় বা তার চিহ্নকে বলে? = বর্ণ
৬৯) সাধু ভাষ ও চলিত ভাষার প্রধান পার্থক্য? = ক্রিয়া পদের ও সর্বনামে
৭০)  শব্দের ক্ষুদ্রতম একক কোনটি? = ধ্বনি
৭১) কোনটি প্রাচীন বাংলা ব্যাকরণ? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৭২) সারাংশ বা সারমর্ম সাধারণত কয়টি অনুচ্ছেদ লিখতে হয়? = একটি
৭৩) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম কোন ভাষায় লেখা হয়? = পুর্তুগিজ
৭৪) ব্যাকরণের কাজ কি? = ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা
৭৫) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ প্রথম কে লেখেন? = উইলিয়াম কেরি
৭৬) রামমোহন রায় এর রচিত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৭৭) ব্যাকরণ শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ কী? = বিশ্লেষণ
৭৮) বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি কয়টি? = ২ টি
৭৯) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?= ধ্বনিতত্ত্বে
৮০) নিচের কোনটি ব্যাকরণের পাণিনি ধারা? = শাকতায়নী
৮১) Vocabulary Em Idioma Bengalla E portuguez :Dividio Emduas parts বইটি মুদ্রিত হয় কোন হরফে? = রোমান
৮২) ড.মুহাম্মদ শহীদুলাহ কতসালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ক হন? = ১৯২১ সালে। 
৮৩) ব্যাকরণ শব্দদের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৮৪) ব্যাকরণের কাজরকি? = ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা
৮৫) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ
৮৬) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কে লিখেন? =  সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৮৭) ব্যাকরণ -এর মূল ভিত্তি কি? = ভাষা
৮৯) উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানা কোন সালে স্থাপতি হয়েছিল? = ১৪৯৮ খিস্টাব্দে
৯০) কে সর্বপ্রথম বাংলা টাইপ সহযোগে বাংলা ব্যাকরণ মুদ্রণ করেন?= ব্রাসি হ্যালহেড
৯১) কোনটি প্রাচীন বাংলার ক্যাকরণ? = A Grammar of the Bengali Language
৯২) রাজা রামমোহন রায় রচিত ব্যাকরণের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৯৩) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন?= এন বি হ্যালহেড
৯৪) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন কে?= মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম 
৯৫) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ কে রচনা করেন? = মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম 
৯৬) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গলা ব্যাকরণ কে রচনা করেছেন? =সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৯৭) ব্যাকরণ কোন ভাষার শব্দ? = সংস্কৃত
৯৮) বাংলা ব্যাকরণের বয়স কত? = ২৫০ বছর
৯৯) ড.মুহাম্মাদ এনামুল হক রচিত ব্যাকরণ নাম? = ব্যাকরণ মঞ্জুরী
১০০) কোন প্রখ্যাত ইংরেজ পন্ডিত ইংরেজিতে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন? = ব্রাসি হ্যালহেড
১০১) কোন বাঙালি বাংলা ব্যাকরণ ইংরেজিতে রচনা করেন? = রাজা রামমোহন রায়
১০২) রাজা রামমোহন রায় রচিত "গৌড়ীয় ব্যাকরণ কত সালে বাংলায় অনূদিত হয়? = ১৮৩৩ সালে।
১০৩) উইলিয়াম কেরি রচিত A Grammar of the Bengali Language গ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়? = ১৮০১ সালে।
১০৪) পর্তুগীজ ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ Vocabulario em Idioma Bengalla,e portuguez Dividio embduas partes" কে রচনা করেন? = মনোএল দ্য আস্সুস্পসাঁও 
১০৫) মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম ঢাকার ভাওয়ালে থাকাকালীন প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন কবে? = ১৭৩৪ সালে ।

লিপি মালার বিকাশ

১. ভারতীয় লিপি মালা গুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ? 
উঃ দুই ভাগে, যথাঃ অ) ব্রাহ্মী লিপি ও আ) খরোষ্ঠী লিপি । বাংলা সহ সকল ভারতীয় লিপিই ব্রাহ্মী লিপি থেকে উদ্ভুত হয়েছে ।


২. কোন সময় ব্রাহ্মী লিপির প্রচলন ছিল ? 
উঃ খ্রিস্টপূর্ব শেষ শতকগুলোতে এবং খ্রিস্টের জন্মের পর প্রথম শতকগুলোতে তথা আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ‌ শতাব্দী থেকে আনুমানিক পঞ্চম শতাব্দীর মধ্যে  ভারত উপমহাদেশ ও মধ্য এশিয়াতে ব্রাহ্মী লিপির প্রচলন ছিল । 


৩. "পরবর্তী ব্রাহ্মী" বলা হয় কোন লিপিকে ? 
উঃ পঞ্চম শতকের গুপ্তলিপিকে কেও কেও "পরবর্তী ব্রাহ্মী" বলে অভিহিত করেন ।




৪. ব্রাহ্মীর প্রাচীনতম নিদর্শন কোনটি ? 
উঃ ব্রাহ্মীর প্রাচীনতম নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে নেপালের তরাই অঞ্চলের প্রিপ্রাবা স্তূপ থেকে । প্রিপ্রাবা লিপিটি একটি কৌটার উপর খোদিত । এই পাত্রে বুদ্ধদেবের অস্থি রক্ষিত ছিল । এ থেকেই ধারণা করা হয় এ লিপিটি বুদ্ধের নির্বাণকাল খ্রি.পূ. ৪৮৭ এর কিছু পরেই উৎকীর্ণ হয়েছে ।


৫. প্রথম কে ব্রাহ্মী পাঠোদ্ধার করেন ? 
উঃ ১৮৩৭ খ্রি. জেমস প্রিন্সেপ নামে একজন ব্রিটিশ পন্ডিত ব্রাহ্মী পাঠোদ্ধারে সক্ষম হন ।


৬. ব্রাহ্মী থেকে উৎপন্ন কয়েকটি লিপির উল্লেখ করুন । 
উঃ ব্রাহ্মী থেকে ভারতবর্ষের বিভিন্ন আঞ্চলিক লিপির উদ্ভব হয়েছে । এদের মধ্যে নাগরী, সারদা, টাকরী, গ্রন্থ, গুরুমুখী, গুজরাতী, তামিল, তেলেগু, উড়িয়া, মালয়, কানেড়ী, বাংলা, তিববতি, সিংহলী, বর্মী অন্যতম । এসব আধুনিক লিপি ব্রাহ্মী’র সুদীর্ঘ আঞ্চলিক বিবর্তনের চূড়ান্ত রূপ । 


৭. ব্রাহ্মী লিপির কোন ধারা থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে ? 
উঃ উত্তর ভারতীয় ব্রাহ্মী (Northern Class of Brahmi) এর পূর্বীধারা থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে । প্রসঙ্গত উত্তর ভারতীয় ব্রাহ্মী বিবর্তনের মাধ্যমে স্পষ্ট দু’টি ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়ে - একটি পশ্চিমীধারা, অপরটি পূর্বীধারা । 


৮. খরোষ্টি লিপি বলতে কি বোঝায় । 
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী থেকে খ্রিষ্টাব্দ তৃতীয় শতাব্দীর মধ্যে প্রচলিত প্রাচীন উত্তর পশ্চিম ভারতের গান্ধার সভ্যতার গান্ধারী ভাষা লেখার লিপি পদ্ধতি হল খরোষ্টি লিপি । 


৯. খরোষ্ঠী লিপির পাঠোদ্ধার কে করেন ? 
উঃ মিশ্র ভারতীয়-গ্রীক মুদ্রা থেকে জেমস প্রিন্সেপ সর্বপ্রথম খরোষ্ঠী লিপির পাঠোদ্ধার করেন ।

১০. ব্রাহ্মী ও খরোষ্টি লিপির পদ্ধতিগত মূল পার্থক্য কি ? 

উঃ ব্রাহ্মী ও খরোষ্টি লিপির পদ্ধতিগত মূল পার্থক্য হল -ব্রাহ্মী লেখা হতো বাম থেকে ডানদিকে, আর খরোষ্টি লেখা হতো ডান থেকে বামে ।

শিশু মনস্তাত্ত্বিক কিছু গ্রন্থ

16. "The Emotional Responses of children to the Motion Picture Situations" লেখকঃ Wendell S. Dysinger ও Christian A. Ruckmick, প্রথম প্রকাশিত হয় 1933 সালে । 

17. "Dynamics of Child Development" লেখকঃ Horace Bidwell English, প্রথম প্রকাশিত হয় 1961 সালে । 

18. "The emotional problems of the physically handicapped child" লেখকঃ F. H. Allen ও G. H. J. Pearson, প্রথম প্রকাশিত হয় 1928 সালে । 

19. "Modern Educational Psychology" লেখকঃ E.G.S. Evans, প্রথম প্রকাশিত হয় 1969 সালে । 

20. "Between Parent And Child" লেখকঃ Haim G. Ginott, প্রথম প্রকাশিত হয় 1969 সালে । 

21. "Emotion" লেখকঃ James Hillman, প্রথম প্রকাশিত হয় 1960 সালে । 

22. "Child Psychology - Behaviour and Development" লেখকঃ Ronald C. Johnson ও Gene R. Medinnus, প্রথম প্রকাশিত হয় 1965 সালে । 

23. "Talks to Parents and Teachers" লেখকঃ Homer Lane Tyrrell, প্রথম প্রকাশিত হয় 1930 সালে । *

24. "Three Theories of Child Development" লেখকঃ Henry W. Maier, প্রথম প্রকাশিত হয় 1965 সালে । 

25. "Laughter and Tears of Children" লেখকঃ Bonham Marilyn, প্রথম প্রকাশিত হয় 1968 সালে । 

26. "Children; Behaviour and Development" লেখকঃ Boyed R. McCandless, প্রথম প্রকাশিত হয় 1967 সালে । 

27. "Developmental Psychology" লেখকঃ William J. Meyer, প্রথম প্রকাশিত হয় 1964 সালে । 

28. "Hand Book of Research Methods in Child Development" লেখকঃ Paul Henry Mussen, প্রথম প্রকাশিত হয় 1970 সালে । 

29. "Child Development - A Symposium" রচনা/সম্পাদনা : NCERT- New Delhi, প্রথম প্রকাশিত হয় 1964 সালে । 

30. "The Psychology of Childhood" লেখকঃ Naomi Norsworthy ও  Mary Theodora Whitley, প্রথম প্রকাশিত হয় 1937 সালে ।

ভৌগোলিক তত্ব ও প্রবক্তা

"Tharmal Contraction Theory" এর প্রবক্তা 👉জেফ্রি l 

"Slope Replacement Theory" এর প্রবক্তা 👉পেঙ্ক l 

"Isolated State Theory" এর প্রবক্তা 👉ফন থুনেন l 

"Anti Root Theory" এর প্রবক্তা 👉আর.এ.ড্যালিl 

"Dynamic Theory of Cycle of Erosion" এর প্রবক্তা 👉জে.টি. হ্যাক l 

"Tharmal Engine Theory of Monsoon Wind Origin"  এর প্রবক্তা 👉পি. কোটেস্বরম l 

"Market Location Theory" এর প্রস্তাবক 👉টর্ড প্যালেন্ডর l 

"Concept of Invasion" এর প্রবক্তা 👉সি.এ.মালটন l 

"Sixth Power Law"এর প্রবক্তা 👉গিলবার্ট l 


"New Location Theory" এর প্রবক্তা 👉মিরনা ব্রেটবার্ট l 

"Rimland  Theory" এর প্রবক্তা 👉স্পাইক ম্যান l 

"Heartland Theory" এর প্রবক্তা 👉 ম্যাকিন্ডার l 

"Concept of Organic State" এর প্রবক্তা 👉 রাটজেল l 

"Big Bang Theory" এর প্রবক্তা 👉 লেমেইত্রে l 

"Fission Hypothesis" এর প্রবক্তা 👉 রসগান l

West Bengal GK পশ্চিম বঙ্গ জিকে Part -03

  * পশ্চিম বঙ্গের প্রথম রাজ্যপালের নাম কি? # রাজাগোপালাচারী চক্রবর্তী। * পশ্চিম বঙ্গের প্রথম মহিলা রাজ্যপালের নাম কি? # শ্রীমতী পদ্মাজা নাইড...